বুদ্ধের অশীতি অনুব্যঞ্জন লক্ষণ
বুদ্ধের অশীতি অনুব্যঞ্জন লক্ষণ
(১) বুদ্ধের নখ তাম্র অর্থাৎ আরক্তবর্ণ (২) øগ্ধ অর্থাৎ আদ্রবৎ (৩) উচ্চ অর্থাৎ মধ্যভাগ উন্নত ছিল (৪) অঙ্গুলি সমূহ ছত্রচিহ্ন বিশিষ্ট (৫) ক্রমান্বয়ে সুগোল (৬) চিত্রিতের ন্যায় (৭) দেহ শিরা (৮) শিরাগ্রন্থি দেখা যাইত না (৯) গুল্ফ গৃঢ় (১০) পাদদ্বয় সমান ছিল (১১) পদক্ষেপ সিংহের ন্যায় (১২) পদচালনা গজরাজের মত (১৩) পদ বিন্যাস হংসের ন্যায় (১৪) মও বৃষভের ন্যায় স্বাচ্ছন্দ গতি সম্পন্ন ছিলেন (১৫) দক্ষিণ চরণ প্রথমেই বিন্যাস হইত (১৬) মনোহর লীলাযুক্ত (১৭) সরল গতি ছিল (১৮) দেহ গোলাকার ও মাংসল ছিল (১৯) গাত্র যেন এই মাত্র পরিমার্জিত করা হইয়াছে, সেইরূপ পরিসৃষ্ট ছিল (২০) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পূর্বাপরাক্রমে সুবিভক্ত বা সুগোল (২১) দেহ কান্তি উজ্জ্বল (২২) অঙ্গ বা চেহারা কোমল (২৩) অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সুপবিত্র (২৪) সকল অঙ্গ ও লক্ষণ পরিপূর্ণ (২৫) দেহ স্থল, মনোহর ও সুগোল (২৬) পদ-বিক্ষেপ সমান (২৭) চক্ষু বিশুদ্ধ (২৮) দেহ কোমল ছিল (২৯) দেহে দৈন্যতা ও ক্ষোভ চিহ্ন ছিল না (৩০) দেহ সর্বদা উৎসাহ উদ্যোগ সম্পন্ন ছিল (৩১) উদয় গম্ভীর (ভূঁড়িহীন) (৩২) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুপ্রসন্ন (হাস্যময়) (৩৩) সুবিভক্ত (৩৪) দেহ-জ্যোতি পরিশুদ্ধ আলোকের ন্যায় (৩৫) উদর গোল চেপ্টা নহে (৩৬) মার্জিত অর্থাৎ ঔজ্জ্বল্য বিশিষ্ট (৩৭) কুক্ষি অভুন্ন (কোল কুঁজো বিহীনতা) (৩৮) ক্ষীণ (স্থূল নহে) (৩৯) নাভি গভীর (৪০) দক্ষিণাবর্ত্ত (৪১) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দর্শকদের আনন্দায়ক (৪২) আচার ব্যবহার বিশুদ্ধ (৪৩) দেহ তিলক চিহ্ন বিহীন (৪৪) হস্ত তল তুলার ন্যায় কোমল (৪৫) হস্থ রেখা øিগ্ধ (৪৬) গম্ভীর (৪৭) দীর্ঘ (৪৮) বচন ও স্বর অতি উচ্চ ও নহে, কর্কশও নহে অথচ গাম্ভীর্য্যপূর্ণ (৪৯) ওষ্ঠ পক্ক বিম্বফলের ন্যায় আরক্তবর্ণ (৫০) জিহবা কোমল (৫১) পাতলা (ইহা যোগীর লক্ষণ) (৫২) রক্তবর্ণ (৫৩) গলার স্বর মেঘ গর্জনের ন্যায় গম্ভীর (৫৪) ও মনোহর (৫৫) দন্ত সুগোল (৫৬) তীক্ষè (৫৭) শুভ্রবর্ণ (৫৮) দন্ত পঙক্তি সমান (৫৯) পূর্বাপরক্রমে সাজানো (৬০) নাসিকা উন্নত (৬১) উজ্জ্বল (৬২) নেত্র বিশাল (৬৩) নেত্র পত্রের লোম অতিশয় সুদৃশ্য (৬৪) চক্ষুর ক্ষেত্র ও মনি শ্বেত ও নীলপদ্মের পাপ্ড়ি ন্যায় সুশোভন ছিল (৬৫) ভ্রƒযুগল আয়তন (৬৬) উজ্জ্বল (৬৭) সুøিগ্ধ (৬৮) বাহুদ্বয় স্থূল ও আয়ত (৬৯) কর্ণদ্বয় সমান (৭০) কর্নেন্দ্রিয় তেজস্বী (৭১) ললাট সুপসন্ন উজ্জ্বল (৭২) বিস্তীর্ণ ও উচ্চ (৭৩) মস্তক পরিপূর্ণ (৭৪) কেশ ভ্রমরের ন্যায় কৃষ্ণবর্ণ (৭৫) আশ্চর্য্যজনক (৭৬) ঈষৎ কুঞ্চিত (৭৭) নিদ্রা স্বাধীন (ইচ্ছাধীন) (৭৮) øিগ্ধ (রুক্ষ নহে) (৭৯) সুগন্ধ যুক্ত এবং (৮০) হস্ত পদ তলে শ্রীবৎস ও স্বস্থিকাদি বহুবিধ চিহ্নাঙ্কিত ছিল।
চিত্রকরেরা প্রথমে রেখাচিত্র অংকন করে পরে বর্ণপূরণের দ্বারা চিত্রের সজীবতা ধর্ম আনয়ন কর্ েসেরূপ বর্ণপূরণের ন্যায় দেহ ও চরিত্র সৌন্দর্যের লক্ষণ সমূহকে অনুব্যঞ্জন লক্ষণ বলা হয়।
(১) বুদ্ধের নখ তাম্র অর্থাৎ আরক্তবর্ণ (২) øগ্ধ অর্থাৎ আদ্রবৎ (৩) উচ্চ অর্থাৎ মধ্যভাগ উন্নত ছিল (৪) অঙ্গুলি সমূহ ছত্রচিহ্ন বিশিষ্ট (৫) ক্রমান্বয়ে সুগোল (৬) চিত্রিতের ন্যায় (৭) দেহ শিরা (৮) শিরাগ্রন্থি দেখা যাইত না (৯) গুল্ফ গৃঢ় (১০) পাদদ্বয় সমান ছিল (১১) পদক্ষেপ সিংহের ন্যায় (১২) পদচালনা গজরাজের মত (১৩) পদ বিন্যাস হংসের ন্যায় (১৪) মও বৃষভের ন্যায় স্বাচ্ছন্দ গতি সম্পন্ন ছিলেন (১৫) দক্ষিণ চরণ প্রথমেই বিন্যাস হইত (১৬) মনোহর লীলাযুক্ত (১৭) সরল গতি ছিল (১৮) দেহ গোলাকার ও মাংসল ছিল (১৯) গাত্র যেন এই মাত্র পরিমার্জিত করা হইয়াছে, সেইরূপ পরিসৃষ্ট ছিল (২০) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পূর্বাপরাক্রমে সুবিভক্ত বা সুগোল (২১) দেহ কান্তি উজ্জ্বল (২২) অঙ্গ বা চেহারা কোমল (২৩) অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সুপবিত্র (২৪) সকল অঙ্গ ও লক্ষণ পরিপূর্ণ (২৫) দেহ স্থল, মনোহর ও সুগোল (২৬) পদ-বিক্ষেপ সমান (২৭) চক্ষু বিশুদ্ধ (২৮) দেহ কোমল ছিল (২৯) দেহে দৈন্যতা ও ক্ষোভ চিহ্ন ছিল না (৩০) দেহ সর্বদা উৎসাহ উদ্যোগ সম্পন্ন ছিল (৩১) উদয় গম্ভীর (ভূঁড়িহীন) (৩২) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুপ্রসন্ন (হাস্যময়) (৩৩) সুবিভক্ত (৩৪) দেহ-জ্যোতি পরিশুদ্ধ আলোকের ন্যায় (৩৫) উদর গোল চেপ্টা নহে (৩৬) মার্জিত অর্থাৎ ঔজ্জ্বল্য বিশিষ্ট (৩৭) কুক্ষি অভুন্ন (কোল কুঁজো বিহীনতা) (৩৮) ক্ষীণ (স্থূল নহে) (৩৯) নাভি গভীর (৪০) দক্ষিণাবর্ত্ত (৪১) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দর্শকদের আনন্দায়ক (৪২) আচার ব্যবহার বিশুদ্ধ (৪৩) দেহ তিলক চিহ্ন বিহীন (৪৪) হস্ত তল তুলার ন্যায় কোমল (৪৫) হস্থ রেখা øিগ্ধ (৪৬) গম্ভীর (৪৭) দীর্ঘ (৪৮) বচন ও স্বর অতি উচ্চ ও নহে, কর্কশও নহে অথচ গাম্ভীর্য্যপূর্ণ (৪৯) ওষ্ঠ পক্ক বিম্বফলের ন্যায় আরক্তবর্ণ (৫০) জিহবা কোমল (৫১) পাতলা (ইহা যোগীর লক্ষণ) (৫২) রক্তবর্ণ (৫৩) গলার স্বর মেঘ গর্জনের ন্যায় গম্ভীর (৫৪) ও মনোহর (৫৫) দন্ত সুগোল (৫৬) তীক্ষè (৫৭) শুভ্রবর্ণ (৫৮) দন্ত পঙক্তি সমান (৫৯) পূর্বাপরক্রমে সাজানো (৬০) নাসিকা উন্নত (৬১) উজ্জ্বল (৬২) নেত্র বিশাল (৬৩) নেত্র পত্রের লোম অতিশয় সুদৃশ্য (৬৪) চক্ষুর ক্ষেত্র ও মনি শ্বেত ও নীলপদ্মের পাপ্ড়ি ন্যায় সুশোভন ছিল (৬৫) ভ্রƒযুগল আয়তন (৬৬) উজ্জ্বল (৬৭) সুøিগ্ধ (৬৮) বাহুদ্বয় স্থূল ও আয়ত (৬৯) কর্ণদ্বয় সমান (৭০) কর্নেন্দ্রিয় তেজস্বী (৭১) ললাট সুপসন্ন উজ্জ্বল (৭২) বিস্তীর্ণ ও উচ্চ (৭৩) মস্তক পরিপূর্ণ (৭৪) কেশ ভ্রমরের ন্যায় কৃষ্ণবর্ণ (৭৫) আশ্চর্য্যজনক (৭৬) ঈষৎ কুঞ্চিত (৭৭) নিদ্রা স্বাধীন (ইচ্ছাধীন) (৭৮) øিগ্ধ (রুক্ষ নহে) (৭৯) সুগন্ধ যুক্ত এবং (৮০) হস্ত পদ তলে শ্রীবৎস ও স্বস্থিকাদি বহুবিধ চিহ্নাঙ্কিত ছিল।
চিত্রকরেরা প্রথমে রেখাচিত্র অংকন করে পরে বর্ণপূরণের দ্বারা চিত্রের সজীবতা ধর্ম আনয়ন কর্ েসেরূপ বর্ণপূরণের ন্যায় দেহ ও চরিত্র সৌন্দর্যের লক্ষণ সমূহকে অনুব্যঞ্জন লক্ষণ বলা হয়।
0 comments: